যারা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দান করেন তারা কখনও অনিয়ম করতে পারেনা ..মসজিদ কমিটির বিরোধ নিস্পত্তি শেষে ডা. মো: মোশারফ হোসেন

কর্তৃক farukgangni

গাংনী নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম :

যারা মসজিদ সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে জমি কিংবা অর্থ দান করেন তারা কখনও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অকল্যান কিংবা অনিয়ম করতে পারেনা কথাগুলো বলছিলেন মেহেরপুরের গাংনীর তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের বীরমুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মো: মোশারফ হোসেন। স্থানীয় মসজিদ কমিটি নিয়ে বিতর্ক উঠার জবাবে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন,আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে মসজিদ নির্মানের জন্য ৪ কাঠা জমি দেয়া হয়েছে। এছাড়া মসজিদ নির্মান সহ বিভিন্ন সময়ে আর্থিক ভাবে সহায়তা করা হয়েছে। আমাদেও মহল্লা শান্তিপ্রিয় হলেও কতিপয় লোকজন সমাজে হেয় করার জন্য কমিটি নিয়ে বিতর্ক তৈরি করছে। স্থানীয় মুসল্লিরা না চাইলে কমিটিতে থাকবো না। তবে ষড়যন্ত্রের কাছে মাথানত করবোনা। তিনি আরো বলেন,মসজিদের এই জমি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। এই জমি রক্ষা করতে গিয়ে অন্তত ১২জনকে জেল পর্যন্ত খাটতে হয়েছে। সেই ষড়যন্ত্র এখনও থেকে নেই। তবুও দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সাছে ছিলাম এখনও আছি ভবিষ্যতে কমিটিতে না থাকলেও সার্বিক সহায়তা করে যাবো। তিনি বলেন,দীর্ঘদিন অঅমি গাংনী হাসপাতালে সুনামের সহিত ডাক্তারী করেছি। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সহ এলাকার উন্নয়ন ও সার্বিক বিষয়ে এলাকার লোকজনের সহায়তায় মানুষের সেবা করেছি। এদিকে মসদিকের কমিটি ও আর্থিক বিষয় নিয়ে শনিবার বিকালে গাংনী থানায় বসে সমাধান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাংনী থানার ওসি মো: ওবাইদুর রহমান। তিনি বলেন,এলাকায় শান্তি শৃংক্ষলা বজায় রেখে কমিটির সদস্য বাড়ানোর বিষয়ে সকলেই একমত হয়। এছাড়া মসজিদ নিয়ে মতবিরোধ হওয়াটা ঠিক না। এরকম হলে সেই মসজিদে নামাজ হয় না। উল্লেখ্য : শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে মসদিদের কমিটি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে সমাধান করা হয়।

সম্পর্কিত পোস্ট

মতামত দিন

shares
error: Content is protected !!